বাংলাদেশেরজনসংখ্যার এক বিশাল অংশ নারী ও শিশু। তাদের উন্নয়ন তাই জাতীয় উন্নয়নেরঅন্যতম পূর্বশর্ত। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে লিঙ্গ বৈষম্য ও নারীদের জন্য জাতীয়পর্যায়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা নিশ্চিত করে ইউএনডিপি-রসহস্রাব্দউন্নয়ন লক্ষ্য(এমডিজি) থেকে এই ব্যাপারে অনেক দেশ থেকে এগিয়ে আছে।বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয়নেতা, এবং জাতীয় সংসদের স্পিকারপদসমূহ নারীরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বর্তমানে, জাতীয় সংসদে মহিলা সাংসদেরসংখ্যা ২০% এ এসে দাঁড়িয়েছে, যা পৃথিবীর যে কোনো দেশে বেশ বিরল। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত হল পোশাকশিল্প, যার সিংহ ভাগ নারী কর্মী।পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ঋণ অনেক বেশি অগ্রগতিসাধন করেছে, যাজাতীয় উন্নয়নে অভূতপূর্ব অবদান রেখে যাচ্ছে।আর এই ক্ষুদ্রঋণগ্রহিতাদের মাঝে নারী গ্রহিতাই ৮০%-এর বেশি।
বাংলাদেশসরকার ২০২১ সালের রূপকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নারী ও শিশুদের উন্নয়নেবিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে মেয়েদেরশিক্ষা অবৈতনিক করে নারী শিক্ষিত করার মাধ্যমে, বাংলাদেশ নারীদের ক্ষমতাবৃদ্ধির কাজ করে যাচ্ছে সরকার, যাজাতীয় ভাবে শিক্ষা বিস্তারে ভালো অবদানরাখছে। নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিভিন্নউদ্যোগের প্রধান উদ্দেশ্য:
গুরুত্বপূর্ণসংযোগ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস